জলশূন‍্য দুর্গাপুর ব‍্যারেজ : তাপবিদ‍্যুৎ কেন্দ্রে বন্ধ হল দুটি ইউনিট , বিদ‍্যুৎ ঘাটতির চরম আশঙ্কা

3rd November 2020 4:34 pm বাঁকুড়া
জলশূন‍্য দুর্গাপুর ব‍্যারেজ : তাপবিদ‍্যুৎ কেন্দ্রে বন্ধ হল দুটি ইউনিট , বিদ‍্যুৎ ঘাটতির চরম আশঙ্কা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  দুর্গাপুর ব্যারেজের ৩১ নাম্বার গেট ভেঙে দুর্গাপুর ড্যমে জল শূন্য হওয়ায় বন্ধ হলো মেজিয়া  তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের আরো একটি ইউনিট। গত চারদিন আগে দুর্গাপুর ব্যারেজের লকগেট ভাঙ্গার জের। দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশনের মেজিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বন্ধ করা হচ্ছে একের পর এক ইউনিট। গতকাল বিকেলে জল খরচ রোধের মেজিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন ৮  নম্বর ইউনিট টি বন্ধ করে দিতে হয়। ফের আজ দুপুরে এই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৭ নম্বর ইউনিটি' বন্ধ করে দিতে হল জলের অপচয় রোধের কারনে। এই ইউনিটেল বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা প্রতিদিন ৪০০ মেগাওয়াট। জলের সমস্যার কারনে একের পর এক বন্ধ হচ্ছে মেজিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইউনিট। দুর্গাপুর ব্যারেজের মেরামতের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা না হলে মেজিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সবকটি ইউনিট যে ধীরে ধীরে  বন্ধ হয়ে যাবে সেটা কিন্তু বলার অপেক্ষা রাখে না। এইযে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৩৪০ মেগাওয়াট। সেই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা কমে গিয়ে দাঁড়ালো ১৪৪০ এ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।